admin
- ৩ ডিসেম্বর, ২০২২ / ১৮৯ Time View
Reading Time: 2 minutes
আল এহসান হক মাসুক,
সারাদেশে ঘোষিত আবহাওয়া অফিসের দেওয়া বার্তা মতে তাপমাত্রা কমতে শুরু করায় পাবনা শহরের হামিদ রোডে ফুটপাতে শীতের নিবারন কারি গরম পোশাক বিক্রি শুরু হয়েছে। গরমের তীব্রতা কমে গিয়ে প্রকৃতি যখন জানান দিচ্ছে শীতের তীব্রতা ঠিক তখনই পাবনার মানুষের মধ্যে শীতের পোশাক ক্রয়ের আগ্রহ দেখা মিলেছে শহরের আব্দুল হামিদ রোডে। আর এদিকে সাধারণ মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পাবনা শহরের পোশাক ব্যবসায়ীরা শহরের হামিদ রোডের দুপাশে স্বল্প মূল্যে গরম পোশাক বিক্রির অস্থায়ী দোকান দিয়ে বসেছে। আর এতে দেখা গিয়েছে বীরমুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বকুল স্বাধীনতা চত্তর গেট থেকে শুরু হয়ে জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয় গেট পর্যন্ত গোটা বিশেক দোকানী গরম পোশাক বিক্রি করতে নেমেছে । আর এ সকল দোকানগুলোতে বিকেল থেকে নিম্ন ও মধ্যেম আয়ের সব বয়সী মানুষ তাদের পছন্দ ও প্রয়োজনীয় অনুযায়ী শীতের পোশাক ক্রয় করছে। প্রতিবছরই পাবনা শহরের হামিদ রোডে ফুটপাতে এ সকল পোশাক ব্যবসায়ীরা পোশাক বিক্রি করে। তবে গত বছরের তুলনায় এ বছর দোকানীর সংখ্যা বেশি কারণ অনেক ব্যবসায়ীরা মনে করছেন এবার শীতের প্রকোপটা হয়তো বেশি হবে। অপরিদকে আবহাওয়া অফিসও পূর্বাভাষ দিয়েছে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি অথবা শেষের দিকে শৈত্যপ্রবাহের দেখা মিলবে। আর তাই নিম্নচাপ বা শীতের প্রকোপ বেশি হওয়ার আগেই নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষেরা স্বল্প দামে তাদের পছন্দের পোশাক কিনছেন এ সকল দোকারগুলো থেকে। দামে শস্তা ও মানের দিক থেকে পোশাকগুলো ভালো হওয়ায় ও অধিক শীত নিবারন করায় এ সকল পোশাকের দিকে মানুষের চাহিদা বেশি। আর স্বল্প মূল্যে ভালো মানের এ সকল পোশাকের চাহিদা অনেক বেশি হওয়ায় এখানকার ব্যবসায়ীরা মানুষের চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে অনেক সময় হিমসিম খাচ্ছে। তবু্ও থেমে নেই তাদের ব্যবসা। ব্যবসায়ীরা প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন পোশাকের সমাহারের মাধ্যেমে ক্রেতাদের চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে। গতকাল ৩ ই ডিসেম্বর সন্ধ্যায় পাবনা শহরের হামিদ রোডের ডায়বেটিক সমিতির পাশে ও নিক্সন মার্কেটের সামনে থেকে এই দৃশ্যের দেখা মিলে । দৃশ্যটি দেখে এ সাংবাদিকের এ পোশাক বিক্রির দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্ধী করলে সাধারণ মানুষ সাংবাদিককে প্রশ্ন করে কিসের ছবি তুলছেন। এ প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিক বলেন আপনারা এখনই কেন এতো গরম পোশাক কিনছেন শীততো এখনই শুরু হয়নি। এ কথা শুনে এ সময় কয়েকজন পথচারীরা বলেন যে শীত পরে নাই শীত পরতি কতসময়। আমরা ভাই স্বল্প আয়ের মানুষ তাই বড় বড় মার্কেট থেকে আমাদের দামি পোশাক কেনা সম্ভব নয় তাই আগেভাগেই এ সকল ফুটপাতের দোকান থেকে এই গরম জেকেটগুলি কিনছি। তা না হলি কখন হুট করে সত্য প্রবাহ শুরু হবিনি তখন ভাই শীতে আমাদের চলাফেরা করতি অনকে অসুবিধা হবিনি। আর তখন যদি এ সকল ফুটপাতে পোশাকগুলির দাম বেশি হয়ে যাবিনি। তাই কি আছে আগে ভাগেই কম দামে মোটামুটি ভালো শীতঠেকানির মতো পোশাকগুলি কিনে রাখছি।